সীমান্তবর্তী অঞ্চল হিসেবে অন্যান্য উপজেলা হতে একটু ভিন্ন। গারো পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত যার উত্তরে অবস্থিত ভারতের মেঘালয় রাজ্য। হালুয়াঘাট উপজেলার ভৌগোলিক অবস্থান এই উপজেলার মানুষের ভাষা ও সংস্কৃতি গঠনে ভূমিকা রেখেছে। ভাষা ও সংস্কৃতি হল প্রত্যেক মানুষের প্রাণের পরিচয় ও প্রত্যয়। ভাষা ও সংস্কৃতি মানুষকে তাঁর আপন ভুবনে স্বাধীনভাবে বিচরণ করার অনুপ্রেরণা/কর্মশক্তি যোগায় তেমনি ময়মনসিংহ জেলার হালুয়াঘাট উপজেলার সংস্কৃতির আবহমানে প্রতিষ্ঠিত। এই উপজেলায় বিভিন্ন উপজাতি গারো, হাজং, কোচ, ডালু, হদি, বানাই মানুষের ভাষা ও সংস্কৃতি ঐতিহ্য মন্ডিত, তাদের কৃষ্টি কালচার আজো এই ভূ-খন্ডের মানুষকে আপন অনুভুতি প্রকাশের ধারাকে গতিশীল করেছে। গারোদের আচিক ভাষা যা আদিভাষার মধ্যে বর্তমানে তাদের মাঝে আজো প্রবাহমান। সাধারন পাঠাগার কর্তৃক পরিচালিত সরগম সঙ্গীত বিদ্যালয় আজও জারি, ভাটিয়ালী, ভাওয়াইয়া, গানের সংস্কৃতির ধারা অব্যাহত রেখেছে।
গারোদের কিছু কিছু অনুষ্ঠান যেমন- ওয়াংগালা, আগাল মাকা, আজও হালুয়াঘাট সংস্কৃতির ঐতিহ্য তাঁদের পোশাক শাড়ীর বদলে বাড়ীতে বোনা দকমান্দা, দকশাড়ী, বাসেক পড়ে। পুরুষরা সাধারনত দকশাড়ী পড়ে। বাংলা ভাষাভাষীদের সাথে কথা বলার সময় বাংলা ভাষা ব্যবহার করে নিজেদের সংগে কথা বলার সময় আচিক ভাষা ব্যবহার করে। গারো বর্ণমালার বর্ণাসমূহ-
a (Adil)আদিল: আদিল এর আদি শব্দ হচ্ছে আদুরী বা আদুরু। আদুরী হচ্ছে মহিষের শিংএর তৈরি এক ধরনের বাঁশী, যার দ্বারা আদি গারোরা তাদের সমাজের লোকদের কোন কারনে দুর থেকে সংকেত প্রদান কালে ব্যবহৃত একটি জিনিস। যা পরবর্তীতে গারোদের বিভিন্ন সামাজিক কাজে ব্যবহার হয়েছে। যেমন- সংকেত বা সতর্ক প্রদান, পুজা অর্চনাতে এবং সঙ্গীতে ব্যবহার হয়েছে। যা গারো মানবদের সাংকৃতিক জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।
b(Bathom)বাথম: ‘বাথম’ শব্দের বাংলা অর্থ হলো- বাআ হচ্ছে জন্ম দেয়া, বাকদিল হচ্ছে আত্মিয় পরিজনএবং থমমা হচ্ছে হাতে তুলে নেওয়া। আবার সাধারণ অর্থে আমরা যা বুঝি তা হলো- কোন কিছুকে পিঠে বেধে নেয়া। আদি কালে গারোরা নিজেদের সন্তানদের হিংস্র বন্যপশু, জীব জানোয়ার বা কোন অপশক্তির হাত থেকে রক্ষা করতে, কোথাও যাওয়ার সময় বা চলাফেরার সময় এবং সাংসারিক কাজ কর্মের সময়ও এভাবে পিঠে বেধে রাখত। আবার কোন কোন সময় পিঠে সন্তান নিয়েই যুদ্ধ করত। এ সব কিছুই সন্তান বা নুতন প্রজন্মকে বাচিয়ে রাখার প্রতি মায়ের অগাধ ভালোবাসার প্রতীক।
c (Chi) চি: ‘চি’ শব্দের বাংলা অর্থ হলো- জল বা পানি। জল প্রত্যেকের জীবনেই খুবই গুরুত্ববহন করে যা বলা অপেক্ষা রাখেনা। তবে এক্ষেত্রে গারোদের এই উপমহাদেশে বসবাসের পূর্বে তৎকালে তিব্বত ছেড়ে আসার সময় বিশাল ভ্রম্মপুত্র নদ কলার ভেলায় পারি দেয়া খুবই ঝুকিপূর্ণ ছিল, এর পরও গারো সাহসী পথ প্রদর্শকরা হাল না ছেড়ে একটি বিশাল গোষ্ঠীকে নিয়ে আসতে পেরেছিলেন এবং সাহসীকতার সাক্ষী রেখেছেন। পানির অপর নাম যেমন জীবন যা গারোদের জীবনে মরনও হতে পারত। আজও সেই দিনটিকে গারোরা শ্রদ্ধা ভরে স্মরণ করে।
d (Diqgi) দিকগী: ‘দিকগী’ হল আদি কালে চিকিৎসায় গারোদের ব্যবহৃত ঔষধি গাছ সমূহ। যা গারোদের বেচে থাকার জন্য খুবই দরকারী এবং যাদু শক্তির মত কাজ করত। এই সব ব্যবহারের কারনেই কোন ইতিহাসে পাতায় লেখা নেই যে, কোন মহামারী, রোগ শোক এবং দুর্ভিক্ষের সময় অধিক সংখ্যক গারোরা মারা পড়েছে।
e (Ea) ইয়া: ‘ইয়া’ একটি নির্দেশককে বোঝায়। যার দ্বারা কোন জিনিসকে ইঙ্গিত করা, দেখিয়ে দেয়া, কিছু বিষয়ের দৃষ্টিআকর্ষণ করানো। দেখেনাই, বোঝেনাই বা শোনেনাই এমন বিষয়কে দেখানো, বোঝানো বা শোনানো।
g (Goera) গয়েরা: ‘গয়েরা’ প্রত্যেক গারোদের কাছেই খুবই সম্মানের একটি বিষয়। আদিতে আগুনকে প্রচন্ড ভয় এবং সম্মান করত এবং এই আগুন ও বজ্রবিদ্যুৎ যার অপর নাম ‘অগ্নী দেবতা’ এটাই গারোদের কাছেগয়েরা মিত্তি (দেবতা) নামে পরিচিত এবং সম্মানের সাথে পুজো করত।
h (Hoppa) হোপ্পা: ‘হোপ্পা’ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যকে বোঝানো হয়েছে। গাছ পালা, পাহাড়, পর্বত, নদী, নালা, খাল, বিল, খেত, খামার, বন জঙ্গল, পোকা মাকড়, আকাশ, বাতাস, সূর্য, তারা, নক্ষত্র, চাঁদ প্রত্যেকেই স্বাধীন ভাবে ঈশবর সৃষ্টি করেছেন। আর এই সৌন্দর্য্যের কারণে সৃষ্টিকর্তার কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ। এই সব বিষয় গুলোকেই হোপ্পা দ্বারা প্রকাশ করেছেন।
i(Inne) ইন্নে: ঝগড়াবিবাদ, দাঙ্গা হাঙ্গামা, সমালোচনা, অমিল, যুদ্ধ এবং বিগ্রহ এধরনের ঘটনা গারোদের কাছে ছিল খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। প্রকৃত পক্ষে গারো জাতিরা ছিল খুবই শক্তিশালী যোদ্ধা দল। যার কারণে গারোদের সাথে অন্যান্য জাতিদের সব সময় যুদ্ধ লেগেই থাকতো। তাছাড়া বিজাতীয়দের সব সময় শত্রু মনে করত। আর যুদ্ধ বাধিয়ে দিয়ে শিরশ্ছেদ করে মাথারা খুলিগুলোকে ঘরে সাজিয়ে রাখত। এই মাথার খুলিগুলো ছিল বিরত্বের প্রতীক। এধরনের সংঘাতিক ঘটনা গুলিকেই ইন্নে দ্বারা প্রকার করতেন। হতেপারে বর্তমান সময়কার জিহাদ, ক্রুসেট বা আরো অন্য কিছু, যা বুঝানো হয়ে থাকে।
j(Jajong) জাজং: ‘জাজং’ এর বাংলা শব্দ চাঁদ। আদিকালে গারোরা চাঁদকে রাতের দেবতা মনে করত। সেই সময় রাতে কাজ করা, হাটা, চলা, গল্প-গুজব করা এই সব করার জন্য আলোর দরকার ছিল। আর এই চাঁদের আলোতে এসব করতেন। আর এই চাঁদের আলোতে অনেক উৎসব, আচার অনুষ্ঠানও করতেন। যেমন ধর্মীয় উৎসব, গান বাজনা, গল্প শোনা ইত্যাদি। যার কারণে চাঁদের গুরত্বকে দেখানো হয়েছে।
k(Khoq) খক:‘খক’ হল বাঁশ বা বেটের দ্বারা বিশেষ নক্সায় তৈরীএক প্রকার জিনিস। যা বিভিন্ন জিনিস পত্র অন্যত্র বহনে ব্যবহৃত হত। গারোদের ব্যবহৃত কুটির হস্ত শীল্পের বিভিন্ন জিনিস পত্রআরোও অনেক রয়েছে এবং অন্যান্য কারিগরী বিষয় যা কিছু রয়েছে সব গুলোকে এই খকে দ্বারা তুলনা করা হয়েছে।
l(Lali)লালি: ‘লালী’ এক ধরনের তরল মিষ্ট পদার্থ। দুপুরের বা রাতের আহারের পর আত্মীয় পরিজনের স্বাথে গল্প গুজব করার সময় ধুমপানীয় তৈরীর তামাকের সাথে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। পরে আনন্দের সাথে টানতে টানতে মজার মজার গল্প করতে থাকে।
m(Millam) মিল্লাম: ‘মিল্লাম’ হচ্ছে গারোদের ব্যবহৃত দু-মুখি ধারালো এক ধরণের তরুওয়াল। শত্রুদের সাথে মোকাবেলা, যুদ্ধ বা শিকারের কাজে ব্যবহার করা হতো। তখনকার সময়ে কোন বৃহদাকার বা শক্তিধর কোন অস্ত্র ছিলনা। প্রধান অস্ত্র বলতে এটাকেই বুঝত।
n(Namma) নাম্মা: ‘নাম্মা’ শব্দের অর্থ হল শুভ বা ভাল। এটাসুভতার ও আন্তরিকতার প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হত। বর্তমান বিশ্বে সবাই এটাকে ভালবাসার বা হৃদয়ের প্রতীক হিসেবে চেনে।
o(Oq) ওক:‘ওক’ হল সাধারণ অর্থে মানব শরীরের পেটকে বোঝানো হয়ে থাকে। কিন্তু এখানে ওক শব্দটাকে এক বিষেশ অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে। প্রাচীন কালে জমিরফসল গোলা ঘরে জমা রাখা হত যেমন ধান, ভূট্টা, মুখি, রসুন, পিয়াঁচ, আদা, হলুদ ইত্যাদি। সে সময়ে প্রতি পরিবারে সারাক্ষণ আগুন জালিয়ে রাখা হত, কারণ, তারা হুরো করে আগুন জালানোর মত কিছু ছিলনা। তাই এগুলোকে আগুনের হাত থেকে নিরাপদে রাখার জন্য কিছু দুরে ‘জাম নক’ (গোলা ঘর) তৈরী করে সেই ফসল গুলোকে জমা করে রাখা হত। প্রয়োজনে অন্য আরেক জনের সাথে কোন জিনিসের দরকার হলে জিনিসের পরিবর্তে আরেকটি জিনিস দিয়ে অদল বদল করত এবং সেই ভাবেই তাদের প্রায়োজন মেটাতো। এখানে ‘জাম নক’ (গোলা ঘর) কেই তৎকালে কৃষকের মজুদকারী ওক বা পেটের সাথে তুলনা করা হয়েছে।
f(Phong) ফঙ: এক সময় কোন কিছু পান করতে হলে কোন পাত্র পাওয়া যেতনা। সে সময় এটি গারোদের পান পাত্র হিসেবে ব্যবহৃত পাত্র বিশেষ। এটা একধরনের বন্য লাউ গাছের মত উদ্ভিদের ফল দারা তৈরী। যার দ্বারা বিশেষ বিশেষ অনুস্থানে সম্মানী ব্যক্তিদের বিশেষ পানিও পান করার কাজে ব্যবহৃত হত।
r(Rang) রাঙ: ‘রাঙ’ হল পিতলের তৈরী গামলা বা বোল ও প্লেট দুই জিনিসের মাঝারি স্তরের এটি বাদ্য যন্ত্র বিশেষ। যা গারো মহিলাদের কাছে গারো যোদ্ধা, শক্তিশালী এবং সম্মানী গারোপুরুষদের প্রতিক। তৎকালে যা খুবই সম্মানের সাথে রক্ষিত হত।
s(Saljong) সালজং: ‘সালজং’ হচ্ছে গারোদের সম্মানী ‘সূর্য দেবতা’, যা ‘মিত্তে সালজং’ নামে পরিচিত। এমন একটা সময় ছিল আলো দেয়ার মত পৃথিবীতে কোন কিছুই ছিলনা। ঐ সময়ে গারোরা সূর্যকে দেবতার স্থানে উন্নিত করেছে এবং সূর্য দেবতার নামে পূজো পালি করত।
T(Thosi) থসি:
u(Uo) উও:
v(Vao) ভাউ:
w(Wagam) ওয়াগাম: খাদ্য গ্রহন না করলে মানব শরীরকে বাচিয়ে রাখা যায়না। তাই প্রতিনিয়ত আমাদেরকে খাদ্য গ্রহন করে চলতে হয়। আর এই খাদ্য গ্রহন করার জন্য দাঁত হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। এই অঙ্গ খসে পড়লে যেমন আমাদের শরীর অসার হয়ে পরে তেমরী আমাদের ব্যক্তি জীবনে, সাংসারিক ও সামাজিক জীবনে সার জিনিস গুলিকে বাচিয়ে রাখা আমাদের একান্ত দায়িত্ব ও কর্তব্য। অন্যথায় আমাদের সকল কাজ কর্মের ফল এবং জীবন সবই অসার হয়ে যাবে।
q(Qoq) কক:‘কক’
t(Toq) টক:
y(Way) :ওয়েই:
p(Pap) পাপ: ‘পাপ’ হচ্ছে মন্দতার প্রতিক। সমস্ত মন্দতাকাটিয়ে ওঠার জন্য সেই সময় বিভিন্ন রীতি নীতি পালন করা হত এবং তার মধ্য দিয়ে সেই মন্দতাকে কাটিয়ে উঠার প্রয়াস পেত। আর সমস্ত মন্দতাকে সামনে দৃশ্যমান না করলে ভালর সন্ধান মেলেনা। তাই কোন শুভ কাজ করার মূহুর্তে মন্দতাকে স্মরণ করত যাতে মন্দ কাজগুলোকে চেপে ধরে শুভ কাজ হাসিল করা যায়। এই স্মরনীয় বিষয়টিই হচ্ছে পাপ।
Χ (Rakka) রাক্কা:‘রাক্কা’ শব্দের বাংলা শব্দ শক্ত বা কঠিন। একজন সুদক্ষ্য শক্তিশালী যোদ্ধা মানেই রাক্কা/শক্ত বা কঠিন। আর এই যোদ্ধাদের যুদ্ধে যওয়ার আগে পশু বলি দিয়ে তার শরীরে পশুর রক্ত দ্বারা গারো মেয়েরা চিহ্ন একে দিত, যাকে ‘আঞ্চি থক্কা’ বলা হয়ে থাকে। এই বিষয় থেকেই রাক্কার প্রবর্তন করা হয়েছে।
শিল্প, সাহিত্য ও সংস্কৃতি:
শিক্ষাবিদ ও শিক্ষাক্ষেত্রে অগ্রনী ভূমিকা পালনকারী ব্যক্তিবর্গ:
০১। নাইট মনীন্দ্র রেমা
০২। আশুতোষ সাহা
০৩।মো: আব্দুল হাই
০৪। কুদরত উল্লাহ মন্ডল
০৫। প্রমোদ মানকিন
০৬। আলী আজগর
০৭। এমদাদুল হক মুকুল
সংগীত
০১। ওস্তাদ মানিক ঘোষ
০২। মিত্র বর্দ্ধন পাল
০৩। সেতারা বেগম
০৪। রিক্তা দত্ত
০৫। বাসুবী রাহা
০৬।যোষেফ দিও
০৭। হাতেম আলী
০৮। ফরহাদ হোসেন
০৯। সুহৃদ মানখিন
১০।তানিয়া নাসরিন
১১। আবু তাহের
১২। সুফিয়া আকতার
১৩। আবুল ফজল
১৪। বরুণ নাফাক
১৫। পল্লা স্নাল
১৬। লরেন্স স্নাল
১৭। কাকলী রাকসাম
জাতীয় রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী সংস্থা কর্তৃক পুরস্কৃত কৃতিমুখ
রুমঝুম বিজয়া রিছিল
টুম্পা রখো
বিটিভির প্রতিভা অন্বেষন কার্যক্রম ক্যাম্পাস তারকা –বাবুল হোসাইন (লোক ও নজরুল)
গীতিকার
সুরুজ মিয়া
জালাল উদ্দীন আহম্মেদ
মরমী সুফী সাধক
মো: আব্দুল খালেক মিয়া
মো: হাবিব উল্লাহ
নূরু ফকির
ফাতেমা ফকিরানী
মনোরুদ্দিন আহম্মেদ
কবি
জালাল উদ্দিন আহম্মেদ
জেমস জর্নেশ চিরান
হিমেল রিছিল
আব্দুল হামিদ
নওশিয়া নাজনীন
অধ্যাপক কামরুন নেসা
ইমরান হাসান শিমূল
রাফিয়া ইসলাম শ্যামা
শরীফুল ইসলাম
মাহামুদুল হাসান মুন্না
রেজাউল হক রনি
খোরশেদ আলম মুক্তা
ওমর-বীন- ইসমত
এম. সুরুজ মিয়া
শিশু কবি রাফায়েল আহম্মদ লন
প্রাবন্ধিক
জেমন জর্নেশ চিরান
এম সুরুজ মিয়া
মোহসীন খান
প্রমোদ মানকিন
সঞ্জীব দ্রং
জালাল উদ্দিন আহম্মেদ
আসলাম মিয়া বাবুল
ইমরান হাসান শিমূল
হিমেল রিছিল
সিরাজুল ইসলাম স্বর্ণালী
গল্পকার ও ঔপন্যাসিক
হিমেল রিছিল
আব্দুর রহমান
আব্দুর রহমান আপন
জালাল উদ্দিন আহম্মেদ
নাট্যকর্মী ও নাট্যকার
খোরশেদ আলম মুক্তা
খায়রুল আলম ভূঞা
জসিম উদ্দিন
আলগীর হোসেন পাভেল
আশরাফুল ইসলাম
দীলিপ আচার্য
আব্দুল মোতালেব
চৈত্রী তৃতীয়া ঘাগ্রা
হযরত আলী বেপারী
ইমরান হাসান শিমূল
জহুর উদ্দিন
জাহিদুল হাসান
বাধন চন্দ্র পাল
হৃদয় সরকার
আফসানা হোসেন
চিত্র শিল্পী ও ভাস্কর
এম সুরুজ মিয়া
মিনতি রানী
প্রসেনজিত সাহা সন্তু
খোরশেদ আলম মুক্তা
দিলীপ পাল
তোফা
নৃত্য
হযরত আলী বেপারী
আব্দুর রশীদ
মেহের আলী মেঘা
নিয়াজ আহাম্মেদ
জালাল উদ্দিন আহম্মেদ
তানিয়া বিন্তে হাবিব
রাফিয়া ইসলাম শ্যামা
লেখি দারিং
আবৃত্তি শিল্পী
খন্দকার হালিমা খাতুন
আব্দুল ওয়াহাব
খোরশেদ আলম মুক্তা
খায়রুল আলম ভূঞা
ইমরান হাসান শিমূল
NUMERIC
channani
1 |
2 |
3 |
4 |
5 |
Sa |
Gni |
Gittam |
Bri |
Bonga |
1 |
2 |
3 |
4 |
5 |
6 |
7 |
8 |
9 |
0 |
Dok |
Sni |
Chet |
Sku |
Gree |
6 |
7 |
8 |
9 |
0 |
Gamriting Tokbirim
gamriting tokbirim
Vowel
a |
e |
i |
o |
u |
ADIL |
EA |
INNE |
OQ |
UO |
Consonant
Rakata Tokbirim
rakata tokbirim
b |
c |
d |
f |
G |
BATHOM |
CHI |
DIQGI |
PHONG |
GOERA |
h |
j |
k |
l |
m |
HOPPA |
JAJONG |
KHOQ |
LALI |
MILLAM |
n |
p |
q |
r |
s |
NAMMA |
PAP |
QOQ |
RANG |
SALJONG |
t |
v |
w |
C |
y |
TOQ |
VAO |
WAGAM |
CHA |
WAY |
T |
G |
R |
|
|
THOSI |
GHAM |
RAKKA |
|
|
গারোদের বর্ণমালা দেখার জন্য নিচের pdf ফাইল ডাউনলোড করুন-
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস